আমার বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে, আর বেশি দিন
বাকি নাই, এরি মধ্যে হটাৎ করে আমার এক
বান্ধবির বাসায় লুকিয়ে লুকিয়ে একটা ব্লু ফ্লিম
দেখার সুযোেগ হয়ে গেল, সে দিন তাদের বাসায়
কেও ছিল না, বাসার সবাই গ্রামের বাড়িতে
বেড়াতে গিয়েছিল, বাসা ফাঁকা পেয়ে বান্ধবি
আমাকে ফোন করে তাড়াতাড়ি তার বাসায়
আসতে বলল, আর বলল তুরই আজ রাতে
আমার সাথে থাকবি, তাও তাের বাসায় বলে
আসিস, আমি এমনিতেই মাঝে মধ্যে আমার
বান্ধবী নিতুদের বাসায় রাত্রে থেকে যেতাম,
আমি আমাদের বাসায় বলে তাড়াতাড়ি তাদের
বাসার দিকে রওনা হই, আমি তাদের বাসায়
ঢুকার পর সে তাড়াতাড়ি তাদের বাসার সকল
দরজা জানালা সব ভাল করে বন্ধ করে দিয়ে
আমাকে কাছে ডেকে মিটিমিটি হেসেহেসে
আস্তে আস্তে বললা, এই সেলু একটা ব্লু ফিল্ম
দেখবি, তার বিয়ের তা আর বেশীদিন বাকি
নাই, বাসর রাতে তাের হবু বরের সাথে কিভাবে
কি করতে হবে তার তো তুই কিছুই তাে জানিস
না।
অন্যদিকে তাের বর তোর সাথে কি ভাবে কি
করবে তারও তোে তুই বকিছুই জানিস না, তার
কিছু আইডিয়া দিব বলে তোকে আমাদের
বাসায় ডকেছি, আজ আমাদের বাসা
একেবারে ফাঁকা, এমন সুযোগ আর পাবোা
না, আয় আমরা দুজনে আজ একটা ব্লু ফিল্ম
দেখি, অনেক কষ্ট করে একটা সিডি জোগাঁড়
করেছি, আমি একা দেখার সাহসে পাচ্ছিলাম না,
আর তাের তো অনেক কিছু জানার দরকারই
আছে,আমি বললাম নারে নিতু আমি ওসব
দেখব না, আমি ওসব কোনদিন দেখিও নাই,
শুনেছি বু ফিল্ম দেখা ভাল না, আামার কেমন
জানি লাগছে, না রে বাবা আমি কান ব্লু ফিল্ম
টিল্ম দেখবনা, বান্ধবী আমাকে বলল, আরে
আমিও কি জীবনে কোন ব্লু ফিল্ম দেখেছি, শুধু
এই ফিল্ম নিয়ে কত কথা শুনেছি এই যা, আরে
বলিস কি, এখন তাের তাে এটা দেখার অবশ্যই
দরকার আছে, আর মাত্র কয়েকদিন পরেই তাে
তাের বিয়ে।
কিছু জেনে রাখলে অসুবিধাটা কোংথায়, আমার
বিয়ের তা আরো আনেক দেরি আছে রে,
আমি এই সিডিটা সুধু তোর জন্য অনেক কষ্টে
যােগাড করেছি, তার সাথে আমিও দেখবোে
বলে বসে আছি, আয় না প্লিজ, সুধু একটু
করে দেখি, আমার মনে হয় তুই অনেক কিছু
শিখতে পারবি, আর তুই যদি দেখতে না চাস
তবে আমিও দেখব না, এই বলে সে হতাস হয়ে
গেল, আমি আমার প্রিয় বান্ধবীর মন খারাপ না
করার জন্য বললাম, আচ্ছা বাবা, আয় তাহলে
একটু করে দেখি, শুধু একটু করে দেখব কিন্তু,
তাড়াতাড়ি আবার বন্ধ করে দিবি,বান্ধবী আমার
খুব খুশী হয়ে গেল, আর দেরি না করে এক
গাল হেসে হেসে তার সুন্দর ভরাট গোেল পাছাটা
এদিক ওদিক দুলিয়ে দুলিয়ে তার বই রাখার
ছােট আলমিরাটা খুলে তার মাঝ থেকে খুঝে
খুঝে লুকিয়ে রাখা একটা সিডি বের করল,
আমি নিতুর পিছনের দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে
ভাবছি, নিতুটা আসলে একটা দারুণ মাল।
যেমনি চেহারা, তেমনি শরীরের গঠন, আর
তার সুন্দর ভরাট গোল গাল পাছাটার তো
কোন তুলনা হয় না, দেখতে এতই ভাল লাগে
যে আমি মেয়ে হয়েও একবার আদর কর
হাত বুলানোর লোভ সামলাতে পারি না, আমি
সুযােগ পেলেই তার পাছায় একবার হাত বুলিয়ে
দিতে দেরি করি না, নিতুও তা ভাল করে জানে,
তাই সে আমার সামনে দিয়ে হাটার সময় তার
পাছাটাকে সবসময় আরো একটু বেশী করে
দোলায়, আর ছেলেদের কথা কিবলব, তারাতো
নিতুর পাছটাকে এমন ভাবে দেখে যেন চাখ
দিয়েই খেয়ে ফেলবে, মঝে মধ্যে তা দেখে
আমার রিতিমত হিংসে হয়।
নিতু সিডিটা হাতে নিয়ে নেচে নেচে আমার
কাছে এসে দুষ্টামি করে এক হাত দিয়ে আমার
গালটা আর নাকটা একবার টেনে দিয়ে টিডি
অন করে সিডি প্লেয়ারে সিডি ঢুকিয়ে দিল,
আমি আস্তে আস্তে সোফায় গিয়ে বসলাম,
নিতুও এক গাল হেসে হেসে আমার পাশে পাসে
এসে বসলোে,ফিল্ম শুরু হযে গেল, টিভি র
পর্দায় দেখলাম একটা খুব সুন্দর করে সাজান
গুছানাে বাসার ভিতরে একটা সুদর্শন যুবক
একজন সুন্দেরী ইউরোপিয়ান যুবতি মেয়ে নিয়ে
আর সারা শরীরে এক ধরনের শিহরণ জেগে
উঠল, আমার গায় লোম খারা হয়ে গেছে,
এই ভাবে আন্তরিক ভাবে চুমা দেবার দৃশ্য
আর জীবনে কোন দিন দেখি নাই, মেয়েটাও
ছেলেটাক শক্ত করে জড়িয়ে ধরে ছেলেটার
সাথে তাল মিলিয়ে কখনো তার জিব্বহটাকে
ছেলেটার মুখে পুরে দিয়ে তাকে চোষতে দিল
আবার কখনো ছেলেটার কামুকি জিব্বাহটা
টেনে তার মুখে টেনে নিয়ে চুষতে থাকল,
এদিকে আবার তাদের হাতগুলোও থেমে নেই,
তারা চুমাচুমির তালেতালে একে অপরের সারা
শরীরে হাত বুলাতে থাকলোে, ছেলেটা মেয়েটার
সুন্দর খারা খারা দুধ দুটি টিপেটিপে তার সারা
শরীরে হাত বুলাতে লাগলো, পিট, পাছা, রান
কছুই বাদ গেল না, তার অস্তির হাত দুটো
মেয়েটির পিঠে, পরে কখনো পাছায়, কখনাে
রানে, কখনো আবার পাছার গভীর খাঁদে।
আবার কখনো মেয়েটির দু রানের ঠিক
মাঝখানে তার গুদের উপর, মেয়েটিও কম
যায় না, সে তার একটি হাত দিয়ে ছেলেটাকে
জড়িয়ে ধরে চুমা খেতে খেতে অন্য হাতটা
দিয়ে ছেলেটার পেন্টের উপর দিয়ে ইতিমধ্যে
বেশ ফুলে উঠা ডাণ্ডাটাকে দলিত মথিত
করতে থাকল,আমি আার আমার নিতু দুজনেই
মুখ হা করে তাদের কাণ্ড দেখে যাচ্ছি, নিতু
ডুকলাে, আর বাসার মধ্যে ঢুকেই ছেলেটা তার
2220
আর আমার এই ধরনের কোন কিছু দেখার
অভিজ্ঞতা মােটেই নাই, আমাদের জন্য এই
সমস্ত বিযয় একেবার নুতন, এক পর্যায়ে
ছেলেটা তার বান্ধবীকে কোলে তুলে নিয়ে
বেডরুম এ নিয়ে গিয়ে বিছানায় শুষইয়ে দিল,
তারা এখন একে অপরকে আদর করে করে
তাদের পরনের কাপড়গুলো খুলতে শুরু করল,
ছেলেটি মেয়েটার কাপড় খুলছে আর মেয়েটি
ছেলেটির, আমাদেরকে চমকে দিয়ে তারা আস্তে
আস্তে তাদের পরনের কাপড় গুলো টেনে টেনে
একটার পর একটা খুলে ফেলল।
শেষে এখন মেয়েটির পরনে শুধু একটা ছোট
প্যানটি আর ছেলেটার পরনে সুদু একটা
আন্ডারওয়্যার, তার আন্ডারওয়্যারের নিচে
ফুলে উঠা ডাণডাটা দেখে মনে হচ্ছিল সে
আন্ডারওয়্যার ছিড়ে বেরিয়ে আসবে, ছেলেটি
মেয়েটির প্যানটির উপর দিয়ে তার সােনায়
হাত বুলুয়ে বুলিয়ে হঠাৎ করে তার হাতটা
প্যানটির ভিতরে ঢুকিয়ে দিলে মেয়েটি আহহ
উউহহ বলে ছেলেটির হাত তার গুদে শক্ত করে
চেপে ধরল, সোেনায় আদর করে করে ছলেটি
আস্তে আস্তে প্যানটিটাও খুলে নিয়ে মেয়েটিকে
একেবারে উলঙ্গ করে দিল, এদিক মেয়েটিও
আগ্ডারঅয়্যারের উপর দিয়ে ছেলেটির ডাণ্ডায়
হাত বুলিয়ে বুলিয়ে হটাৎ এক টান মেরে
বান্ধবিকে এক টান মরে কাছে টেনে নিয়ে তার
মুখে মুখ পুরে পাগলের মত চুষে চুষে চুমা দিতে
শুরু করলো, তাদের প্রথম কাণ্ড দেখেই আমার
আন্ডারঅয়্যারটি নিচে নামিয়ে দিলে ছেলেটির
গরম লিঙ্গটি এক লাফ মেরে উম্মুক্ত বাতাসে
বেরিয়ে আসলাে, এখন তারা দুজনেই একেবারে
উলন্স, এই রকম বেহায়া লজ্জা শরম ছাড়া
ছেলে মেয়ে তো আর দেখি নাই।
কোন ধরনের জড়তা ছাড়া তারা কিভাবে একে
অপরের পরনের কাপড় একে একে খুলে নিয়ে
একেবারে উলঙ্গ হয়ে গেল তা বুঝতেই পারলাম
না, আমারতাে আমার বুকের ওড়নাটা একটু
করে দুধের উপর থেকে সরে গেলেও লজ্ভজা
লাগে, তাদের এই বাহায়াপনা আর দেখব কি
দেখব না ভাবছি, নিতুর দিকে তাকিয়ে দেখলাম
সে গভীর মনোযোগ দিয়ে সব দেখছে, আমার
দিকে তার কোন মনোযোেগ নাই, তাই আমিও
নতুন কিছু দেখার প্রবল কৌতহলে ফিল্টা
আরও দেখার লোভ সামলাতে না পেরে ফিল্মে
আবার মন দিলাম,আমার চোখ দুটি প্রথমে
ছেলেটার উত্তাল লিঙ্গটার উপর গিয়ে থমকে
গেল, আমি লজ্জা পেয়ে আডচোখে নিতুর
দিকে তাকিয়ে দেখলাম তার মুখ লাল হয়ে
গেছে, সে তার মুখ হা করে ছেলেটার মোটা
আর একেবারে খাড়া হয়ে থাকা লিঙ্গটিকে
দেখছে, নিতুর কপালে বিন্দু বিল্দু ঘাম, আমি
মনে মনে ভাবছি, এর আগে তোে ছোেট ছােট
ছেলেদের কত পেনিস দেখেছি, কিন্তু এটার
228320
সাথে ওগুলোর তুলনা করার প্রশ্নই আসেনা।
কি বিশাল সুন্দর লিঙ্সরে বাবা, সব বড়
ছেলেদের লিঙ্গ কি এইরেকম হয়, আমার হবু
বরেরটাও কি এত বড় হবে, এতা বড় একটা
লিংগকে আমি কি ভাবে সামাল দেব, সে
কথা ভাবেই তো আমার রীতিমত ভয় করছে,
তারপরেও আবার কেন জানি একটু আদর
করে ছুয়ে হাতে নিয়ে দেখার ইচ্ছেও করছে,
আমি আমার বান্ধবির দিকে আবার আড়চোখে
দেখলাম, এখন লজ্জায় সরাসরি আর তার
দিকে তাকাতে সাহস পাচ্ছি না, দেখলাম সে ও
আমার মত মুখ হা করে সবকিছু গিলছে আার
তার পরনের কামিজটা উপরের দিকে তুলে তা
দিয়ে তার কপালের ঘাম মুচচ্ছে,আমি অনক
কষ্টে ডাওাটার উপর থেকে চোখ সরিয়ে নগ্ন
মেয়েটার দিকে ভাল করে তাকিয়ে বুঝলাম,
মেয়েটাও খুব সুন্দর, একেবারে ফর্সা, সুন্দর
ছােট ছােট দুটি দুধ, একেবারে ফুটন্ত গোলাপের
মতাে সুন্দের করে কামানাে গুদ, মেয়েটির
চেহারা না দেখে যদি শুধু তার গুদটা দেখতাম
তাহলে মনে করতাম এই গুদে এখনো বাল
গজানাের সময় হয়ই নাই, মেয়েটা বিছানায়
শুয়ে তার পা দুটি দুদিকে ফাঁক করে দিয়ে তার
বন্ধুকে ডাকছে তাই তার সুন্দর গুদটা আমি
আরাে ভাল করে দেখতে পারলাম।
যেন ঠেলে বেরিয়ে আসতে চাচ্ছে, শুধু মাত্র ব্রা
পরা অবস্থবায় তাকে খুবি সুন্দর মিষ্টি লাগছে,
সেলােয়ারটাও তার নাভির বেশ কিছু নিচে
পরেছে তাই তার সুন্দর মেধ বিহীন পেট আর
গভীর নাভিটাও স্পষ্ট দেখতে পেলাম, নিতুকে
বললাম, নিতু তুই একটা মাল রে বাবা, তােকে
যে পাবে আর খাবে সে সত্যিই ভাজ্বান, তােকে
এইভাবে দেখে আমারও একটু আদর করতে
ইচ্ছে করছে রে, এই বলে আমি তাকে একটু
কাছে টেনে আনলাম, নিতু একটা ভেংচি কেটে
আমার শরীরের সাথে একেবারে লেপটে গিয়ে
বলল, আয়না তাের যদি এতই সখ হয় তাহলে
আমাকে একটু আদর করে দে।
দেখিস আবার আদর করে করে একেবারে
খেয়ে ফেলিস না, আমার হবু বরের জন্য একটু
করে রেখে দিস,আমি বললাম যা, দূরে যা,
আমারও অনেক গরম লাগছে, নিতু এখন
আমার কপালের বিন্দু বিন্দু ঘাম দেখে বলল,
আরে তুইও তাো দেখি সত্যি সত্যি ঘেমে গেসিস,
তাহলে নে, এবার তুইও তোর কামিজটা খুলে
ফেল, ভাল লাগবে, আমি বললাম, কিন্তু, তার
সামনে কি আর আমি কামিজ খুলে নেংটা হতে
পারব, লজ্জায় মরে যাব না, আর যদি কেও
চলে আস তাহলে কি হবে, নিতু বলল, আরে
এত ন্যাকাম করিস না তো, ঢঙ্ী কোথাকার,
বলে কিনা আমার সামনে কামিজ খুলতে
আবার লজ্জা করছে, কোন চিন্তা নাই, আজ
বাসায় আর কেও আসবে না, দেখিস না আমি
আমারটা খুলে দিব্বি তার সামনে বসে আছি,
আমার সামনে তাের আবার লজ্জা কীসর,
আর তুই যে তোর চোখ দুটো বড়াে বড়ো করে
আমার বুকর দুধ দুটি এমন ভাবে দেখসিস,
যেন পারলে খেয়ে ফেলবি, আমার লজ্ভা
করেনা বুঝি, খোেল, কামিজটা এক্ষৃণী খুলে
ফেল, আমিও তােকে একটু দেখি, দেখি তোর
টিপে, চুষে, খেয়ে মজা পাবে কি না।
এত কথার পর তবুও আমি কামিজাটা খুলছি
না দেখে, সে নিজেই আমার পরনের কামিজটা
ধরে টেনে টেনে খুলে ফেলতে চেষ্টা করতে
লাগল, আমি বললাম প্লিজ, নিতু, ওরকম
বাসায় আাসার সময় একটা ব্রা পরার কথাই
ভুলে গেছি, আমারও অনেক গরম লাগছে
একটা ব্রা পরা থাকলে কামিজটা অনেক
আগেই খুলে ফেলতাম, তোকে বলতে হত
না, সে বলল তাহলে তো আরও ভাল হল,
কামিজেটা খােলার পরে আবার জোর করে
টেনে টেনে আর তাের ব্রা খুলতে হবে না,
বুঝলাম আজ নিতু আমার কোন কথাই
0 Comments